Previous slide
Next slide

-আমাদের সম্পর্কে

জ্ঞানদীপ গণ গ্রন্থাগার

ছায়াঘন সবুজ গাছ-গাছালি বেষ্টিত গ্রামের নাম হলো কররা, কাওয়ালজানী, কান্দাপাড়া। গ্রামগুলো টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর উপজেলার উয়ার্শী ইউনিয়নের অর্ন্তগত অনেক পুরাতন গ্রাম। ১৯৩৭ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কাওয়ালজানী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৯৮৫ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কররা কাওয়ালজানী দাখিল মাদ্রাসা এবং গ্রামের অভিজ্ঞ, সুদক্ষ ও ধর্মপ্রাণ মানুষের যৌথ উদ্যোগে ১৯৯০ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কররা কাওয়ালজানী কান্দাপাড়া জামে মসজিদ। ১৯৯২ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয় প্রগতি সংঘ। গ্রামের মানুষের স্বাস্থ্য সেবার জন্য সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় ২০০০ ইং সালে স্থাপিত হয় কমিউনিটি ক্লিনিক।  

সেই অতীত কাল হতেই এই সকল গ্রামে জন্ম গ্রহনকারী অনেক মানুষ দেশ বিদেশে সুনামের সাথে কৃর্তিবান হয়ে গ্রামের গৌরব বৃদ্ধি করে আসছে । অত্র গ্রামে শিক্ষার আলো ক্রমান্নয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক অংঙ্গনের খুটি যে অনেক মজবুত তার প্রমাণ মেলে এই গ্রামের ঐতিহ্যবাহী খেলার মাঠ, বার্ষিক খেলাধুলা, নাট্যানুষ্ঠান, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং ধর্মীয় সভা ও ইসলামিক কর্মকান্ডের  মধ্যে দিয়ে । 

পাঠাগার সাহিত্য চর্চা ও বিনোদনের একটি সবুজ সংস্থা, জ্ঞানের আশ্রম, শান্তির নীড় ও অসা¤প্রদায়িক ভাতৃপ্রতীম প্রতিষ্ঠান। আলোকিত মানুষ তৈরিতে গ্রন্থাগারের অবদান নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি আপামর জনমনে প্রভাব বিস্তার করেছে। সুস্থ মানুষের জন্য পাঠাগারের প্রয়োজনীয়তা দেরীতে হলেও আমরা এ সত্য অনুধাবন করতে পেরেছি।

কররা, কাওয়ালজানী, কান্দাপাড়া গ্রামের মানুষগুলো যেন একে অপরের সাথে মিলে মিশে কাজ করার জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ। গণপাঠাগার প্রতিষ্ঠার ইচ্ছাটিই এই কোমল মনের মানুষের আন্তরিকতার বহিঃ প্রকাশ। এমতাবস্থায় তাদের জন্য একটি পাঠাগার এবং পাঠ গ্রহনের পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা থাকলে নিজেরা সমৃদ্ধহয়ে আলোকিত মানুষ হবে।  এলাকার নর-নারী নির্বিশেষে সৃজনশীল সাহিত্য চর্চা, অধ্যবসায়, জ্ঞান-বিজ্ঞানের উৎকর্ষ সাধন, মানবিক মূল্যবোধের উদ্বুদ্ধকরণ, শিক্ষার প্রসার, সামাজিক সাংস্কৃতিক আগ্রাসন ও অবক্ষয় রোধকল্পে পাঠাগার একটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে বলে সতেচন এলাকাবাসী বিশ্বাস করেন। শিশুদের আগামী দিনের সু-নাগরিক হিসাবে গড়ে তুলতে এ পাঠাগার সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। পাঠাগার জ্ঞানের প্রদীপ হয়ে জ্ঞান বিস্তরণে অবিচল থাকবে নিড়ন্তর।


আলহাজ্ব মোঃ আজাহার আলী

প্রধান উপদেষ্টা

খেলাধুলার মূল কথা হলো প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব সৃষ্টি করা। প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব খেলোয়াড়দের মধ্যে তৈরী করে শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্ববোধ, কর্তব্যপরায়ণতা ও পেশাদারিত্ব। খেলাধুলার সঙ্গে স্বাস্থ্য ও মনের একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। সুস্থ দেহ মানেই সুস্থ মন। খেলাধুলা জীবনকে করে সুন্দর, পরিশীলিত। তাছাড়া আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশের পরিচিতি ও সম্মান বাড়ানোর ক্ষেত্রে খেলাধুলার ভূমিকা অতুলনীয়



মোহাম্মদ আশরাফ উজ্জামান

সভাপতি -জ্ঞানদীপ গণ গ্রন্থাগার

“গ্রন্থাগারের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়ে ওঠে সংহতি যা দেশ গড়া কিংবা রক্ষার কাজে রাখে অমূল্য অবদান।” বই পড়ার যে আনন্দ মানুষের মনে, তাকে জাগ্রত করে তুলতে আজ সব ধরনের পাঠাগারের ব্যাপক প্রসার প্রয়ােজন। পাঠাগার মানবসভ্যতার অগ্রগতির ধারাবাহিক ইতিহাস, মানব-হৃদয়ের মিলনক্ষেত্র। সুস্থ সংস্কৃতির বিস্তার ঘটাতে পাঠাগার একান্ত অপরিহার্য। স্কুল-কলেজের উপরে পাঠাগারের স্থান। জাতির প্রকৃত জ্ঞানার্জন ও প্রাণশক্তির বৃদ্ধির জন্য স্কুল-কলেজের মতাে দেশের সবখানে পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করা আজ অত্যন্ত জরুরি।



মোহাম্মদ আবুল কাশেম

সাধারণ সম্পাদক- জ্ঞানদীপ গণ গ্রন্থাগার

জীবের মধ্যে সবচেয়ে সম্পূর্ণতা মানুষের। কিন্তু সবচেয়ে অসম্পূর্ণ হয়ে সে জন্মগ্রহণ করে। বাঘ ভালুক তার জীবনযাত্রার পনেরো- আনা মূলধন নিয়ে আসে প্রকৃতির মালখানা থেকে। জীবরঙ্গভূমিতে মানুষ এসে দেখা দেয় দুই শূন্য হাতে মুঠো বেঁধে।


আমাদের কার্যক্রম সমূহ

শিক্ষা কার্যক্রমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহায়তা প্রদান

নতুন শিক্ষাক্রমে শিখন-শেখানো প্রক্রিয়াটি হলো অভিজ্ঞতাভিত্তিক শিখন৷ এই প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থী যেকোনো যোগ্যতা অর্জন করতে হলে তা চারপাশের বিভিন্ন ব্যাক্তি (সহপাঠী, অভিভাবক, শিক্ষক, এলাকার লোকজন) ও উৎস (পাঠ্যবই, অন্যান্য বই, ওয়েবসাইট, প্রকৃতি, সামাজিক পরিবেশ) থেকে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করবে এবং তা দলে আলোচনার মাধ্যমে বিশ্লেষণ ও সংশ্লেষণ করে তার পারিপার্শ্বিক জীবনের সাথে মিলিয়ে দেখবে৷ এরপরে সে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাকে প্রয়োগ করার জন্য দলীয় ও এককভাবে দৈনন্দিন জীবনের কোনো চ্যালেঞ্জ শনাক্ত করে সমাধানের পরিকল্পনা করবে এবং তা প্রয়োগ করে দেখার চেষ্টা করবে৷ এর ফলে আগের মতো মুখস্থনির্ভর খণ্ডিত শিক্ষার বদলে জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধের সমন্বয়ে শিক্ষার্থীর সার্বিক শিখন হবে৷

প্রযুক্তিগত শিক্ষা ও প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিতকরণ

পৃথিবী এগিয়ে যাচ্ছে প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে। সেই সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে সভ্যতাও। কিন্তু বাংলাদেশের মতো সম্ভাবনাময় দেশে প্রযুক্তিগত দক্ষতার প্রতি শিক্ষার্থী, চাকরিপ্রার্থীসহ সবার অনীহা এখন একটা সংস্কৃতির কাতারে দাঁড়িয়েছে। সেই সঙ্গে সরকারি চাকরির প্রতি অত্যধিক টান বেকারত্ব আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। দক্ষ জনশক্তি গড়ে উঠছে না। যোগ্যতা থাকলে যেকোনো স্থানে সাফল্য লাভ করা যায়। এটা সত্য যে চাকরির খালি পদ কম, কিন্তু এখানে যারাই চাকরি লাভ করছে, তারা বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী এবং দক্ষতাসম্পন্ন। কাজেই চাকরিপ্রার্থী ও নবীন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলব, একবিংশ শতাব্দীতে এগিয়ে যেতে হলে নিজেকে প্রযুক্তিগতভাবে দক্ষ ও যোগ্যতাসম্পন্ন করতে হবে। অন্তত টিকে থাকার মতো দক্ষতা নিশ্চিত করতেই হবে। শুধু বইয়ের পড়া দিয়ে এই শতাব্দীতে ভালো কিছু আশা করা নিতান্তই বোকামি ছাড়া আর কিছু হবে না। সৃষ্টিশীল কাজের প্রতি চরম অবহেলা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু দিন শেষে অদক্ষতা নিয়ে এ শিক্ষার্থীরাই বাংলাবাজার, নীলক্ষেতের সব বইয়ের পৃষ্ঠা মুখস্থ করে চাকরির বাজারে লড়াই করে চলেছে। অথচ অসীম প্রতিযোগিতার বাইরে যারা নিজেকে প্রযুক্তিগত দিকে দক্ষ গড়ে তুলেছে, ইতিমধ্যে তারা আজ সাফল্যের বড় চেয়ারে বসে আছে, তাদের আর পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। বাংলাদেশ ফ্রিল্যান্সিংয়ে অষ্টম শীর্ষ দেশ। বিশ্বের ৬৪ শতাংশ ‘টপ রেটেড’ ফ্রিল্যান্সার বাংলাদেশের।

জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, বাল্য বিবাহ রোধ, মাদকমুক্ত সমাজ, স্বাক্ষরতা, স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য, পরিবেশ সংরক্ষণ

সোনার বাংলাকে শ্মশান বাংলায় পরিণত করতে মাদক এক ভয়ংকর অভিশাপ। শিশু-কিশোর-যুবক-বৃদ্ধা-নারী-পুরুষ-নির্বিশেষে মাদকের ভয়াল থাবার শিকারে পরিণত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। বাংলাদেশের বিভিন্ন গবেষণায় জানা যায়, বাংলাদেশের শহর কিংবা গ্রামে সকল জায়গায় মাদকাসক্ত ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে, যাদের বেশির ভাগ তরুণ। বাংলাদেশের মোট জনগোষ্ঠী প্রায় ১৭ কোটির অনুপাতে এ সংখ্যা কতটা ভয়াবহ, তা সহজেই অনুমেয়। এই মাদকের কবলে পরে ধ্বংশ হয়ে যাচ্ছে অনেক পরিবার, অনেক রঙ্গিন স্বপ্ন ও আশা। ঝড়ে যাচ্ছে তরতাজা প্রাণ। মাদক সেবন একটি সামাজিক ও ঘৃণিত অপরাধ। ত্রিশ লাখ শহীদের রক্ত ও দুই লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের লাল-সবুজের সোনার বাংলাদেশ

বয়স্ক শিক্ষা

বয়স্ক শিক্ষার লক্ষ্য গুলি হল- (ক) সকল শিক্ষার্থীদের স্বাক্ষর করে তোলা। (খ) গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা জাগানো। (গ) শিক্ষার প্রতি ভালোবাসা ও সচেতনতা জাগানো। (ঘ) পেশাগত, ব্যক্তিগত শিক্ষা প্রদান ও দক্ষতা অর্জন। (ঙ) ব্যক্তির সামাজিক ও ব্যক্তিগত উন্নয়ন সাধন।

নৈশ বিদ্যালয়

নৈশ বিদ্যালয় বা নাইট স্কুল হল এমন ধরনের বিদ্যালয় যেখানে সন্ধ্যায় বা রাতে ক্লাস করানো হয়। যারা দিনের বেলা কাজ করে তাদের জন্য বা প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য এই স্কুল পরিচালনা করা হয়। সংঘের সকল সদস্যকে নিরক্ষরমুক্ত করার জন্য আমাদের এই উদ্দ্যেগ অব্যহত থাকবে ইশাল্লাহ্

খেলাধুলা

খেলাধুলা বা খেলাধুলা হলো এমন একধরনের কাজ যা বিনোদনের জন্য অথবা কখনো কখনো জ্ঞান অর্জনের সরঞ্জাম হিসাবে গণ্য করা হয়। এটা বিনোদনের একটি স্বতন্ত্র মাধ্যম যা শুধু আনন্দ উপভোগের জন্য অথবা পুরস্কার জন্য করা হয়। খেলাধুলা সাধারণত কাজের চেয়ে কিছুটা ভিন্ন। এসব মূলত ঐতিহ্য, সৌন্দর্যবোধ ও মিত্রতা রক্ষার্থে আয়োজন করা হয়।

এক নজরে জ্ঞানদীপ গণ গ্রন্থাগারে.....

গ্রামকে সবাই ভালবাসে, বিশেষ করে যারা গ্রাম হতে বাহিরে অবস্থান করে থাকেন, ধারণা করছি তাদের ভালবাসাটা বেশী দৃশ্যমান, কারণ যেহেতু তারা কর্মের তাগিদে গ্রামের বাহিরে অবস্থান করেন তাই স্মৃতিবিজরীত গ্রামটাকে প্রচন্ড ভাবে অনুভব করেন। সত্যি কথা বলতে গ্রামকে সবাই ভালবাসে, তবে গ্রাম থেকে বাহিরে অবস্থান করা লোকদের আবেগটা একটিু বেশী। যখন গ্রামের মধ্যে কোন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়, তখন গ্রামের সবাই এক হয়ে নিজ গ্রামের বিজয় ছিনিয়ে আনতে একযোগে কাজ করেন এবং বিজয় উপভোগও সমানভাবে উল্লাস ব্যক্ত করেন, ঠিক তেমনিভাবে এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামের পার্থক্যও আমরা প্রকাশ করি বিভিন্ন উপায়ে। দিন দিন আমাদের এলাকায় শিক্ষার হার বাড়তে থাকে, পরিবর্তন হয় সুচক। আমাদের যেমন দায়-দায়িত্ব ও কর্তব্য রহিয়াছে নিজের ছেলে-মেয়েকে সুশিক্ষিত করে আলোকিত মানুষ করার, ঠিক তেমনি দায়-দায়িত্ব ও কর্তব্য রয়েছে পরিবারের নিকট, সমাজের নিকট, গ্রামের নিকট তথা দেশের নিকট। আমরা চাই আমাদের দেশ তথা আমাদের গ্রাম পৃথিবীর সকল দেশ ও মানুষের কাছে অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকুক। আমাদের প্রত্যাশা গ্রামের সু-শিক্ষিত-মেধাবী ও আলোকিত ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের প্রথম শ্রেণীর নাগরিক হয়ে উঠুক, নেতৃত্ব দিবে বাংলাদেশকে। এই চিন্তা চেতনায় মোহাম্মদ আবুল কাশেম অত্র এলাকার সৃজনশীল ও মুক্তচিন্তার ব্যক্তিদেরকে নিয়ে এলাকায় একটি গণ গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহন করেন। 

প্রতিষ্ঠালগ্নে গ্রন্থাগারের ২০ (বিশ) জন প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের আর্থিক ও সার্বিক সহযোগীতায় শুরু হয় গ্রন্থাগারের আনুষ্ঠানিক যাত্রা। 

 

+
সদস্য সংখ্যা
+
উপদেষ্ঠার পরিষদ সংখ্যা
+
কার্যনির্বাহী পরিষদ সংখ্যা

ইভেন্টস

জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস-২০২৫ উদযাপন

জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস-২০২৫ উপলক্ষে র‌্যালী, চিত্রাংকন, কবিতা আবৃত্তি, বই পাঠ ও প্রিয় পাঠাগার/আমার গ্রাম বিষয়ে রচনা প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।

বিস্তারিত

নোটিশ

প্রয়োজনীয় লিংক

গঠনতন্ত্র

গঠনতন্ত্র

ক্লিক করুন

সদস্য ফর্ম

সদস্য ফর্ম

ক্লিক করুন

কমিটি

নোটিশ

আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন..

আমাদের সম্পর্কে জানতে, সদস্য পদ গ্রহণ করতে আমাদের নম্বর এ কল করুন অথবা পাশের ফর্মটি পূরণ করুন।

যোগাযোগের তথ্য..

মোবাইল নম্বর:
+8801816638366
ই-মেইল:
info@gyandeep.org

গ্যালারি